লোহাগাড়া উপজেলার বড়হাতিয়া ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম জালাল আহামদ খলিফার সন্তান কায়সার হাসান বাপ্পী। তার উন্নয়নশীল নানামুখী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজের মানুষ তাকে ভালবাসেন। এলাকার মানুষের আলাপচারিতায় একজন সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা উঠলে সর্বাগ্রে উঠে আসে তার নাম ।
গ্রামের উন্নয়নের চাকা সচল রাখতে ও সুখে-দুঃখে মানুষের পাশে দাঁড়াতে এ বছর ইউপি নির্বাচনে উপজেলার বড়হাতিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মেম্বার পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন কায়সার হাসান বাপ্পী। তিনি আধুনিক ওয়ার্ড গড়তে চান বলে জানান।
কায়সার হাসান বাপ্পী বলেন, আমি ওয়ার্ডের মানুষের সাথে থাকতে চাই। তাদের সুখে-দুঃখে সবসময় পাশে থাকতে চাই। আমার যতটুকু সামর্থ্য আছে তা দিয়ে সকলের উপকার করতে চাই। আমাদের ওয়ার্ডের মা মাটি ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই। এই প্রত্যাশা করে তিনি ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বড়হাতিয়া ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা জালাল আহামদ খলিফার সন্তান কায়সার হাসান বাপ্পী। গত ইউপি নির্বাচনেও তিনি ওই ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। তবে, এ নির্বাচনে পরাজিত হয়েও হতাশ হননি কায়সার হাসান বাপ্পী। একজন জনপ্রতিনিধির মতই মানুষের পাশে থেকেছেন। ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। বয়স্কদের জন্য বয়স্ক ভাতার কার্ড, প্রতিবন্ধী কার্ডসহ সমাজের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। সাধারণ মানুষের মুখে মুখে তার হাজারও উপকারের কথা শোনা যায়।
ওই ওয়ার্ডের এক বাসিন্দা মো. এস্তেফাজ উদ্দীন বলেন, বাপ্পী আমাদের প্রিয় একজন মানুষ। তার দ্বারা সমাজের মানুষের উপকার হয়েছে। সে দিন-রাত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন। কারও উপকার না করলেও ক্ষতি করে নাই। আমাদের সাধারণ মানুষের দাবি কায়ছার হাসান বাপ্পীকে আমরা মেম্বার হিসেবে দেখতে চাই।
মো. আরিফ নামে আরেক বাসিন্দা জানান, কায়ছার হাসান বাপ্পী আমাদের সুখে-দুঃখে সব সময় পাশে থাকেন। তার দ্বারা সমাজের উন্নয়ন হবে। সাধারণ মানুষের উপকারে তিনি সর্বদা কাজ করেন।
মো. জসিম উদ্দীন নামে এক বাসিন্দা জানান, গরিব ও মেহনতি মানুষের সুখে দুঃখে রাত-বিরাতে সব সময় পাশে দাঁড়ান কায়ছার হাসান বাপ্পী । তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। তাকে আমরা সকলেই ভালোবাসি। মেম্বার হিসেবে আমরা কায়ছার হাসান বাপ্পীকেই চাই।
Leave a Reply